৪৩ তম

৪৩ তম বিসিএস সার্কুলার- ২০২০ । 43 বিসিএস বিজ্ঞপ্তি 2020 বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.bpsc.gov.bd তে প্রকাশ করা হয় । আজকে আমরা ৪৩ বিসিএস সম্পর্কিত সকল তথ্য ও আসন সংখ্যা ও নোটিশ নিয়ে আলাচনা করব ।

৪৩ তম বিসিএস সার্কুলার ২০২০

বাংলাদেশে বর্তমান পরিস্থিতিতে, বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি)কর্তৃক আয়োজিত বিসিএস পরীক্ষাকে সবচেয়ে বড় প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা হিসেবে বিবেচনা করা হয়। প্রায় সব শিক্ষার্থী চায় বিসিএস ক্যাডার হতে, তারা মনে করে বিসিএস ক্যাডার হওয়া সবচেয়ে সম্মানের বাস্তবেও তাই।এ সকল শিক্ষার্থীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (বিপিএসসি)প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও খুব শীঘ্রই ৪৩ তম বিসিএস সার্কুলার- ২০২০ প্রদান করবে।তাই যারা এ বছর ৪৩ তম বিসিএস পরীক্ষায় আবেদন করতে চাও, তোমরা যাতে নির্ভুলভাবে আবেদন করতে পার সেজন্যই আমাদের এই অয়োজন।

৪৩ তম বিসিএসের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে।আবেদনের শেষ তারিখ-৩১ মার্চ ২০২১

৪৩ বিসিএস টাইমলাইন
আবেদন শুরু : ৩০ ডিসেম্বর ২০২০

আবেদন শেষ : ৩১ মার্চ ২০২১

আবেদনের লিংক : bpsc.teletalk.com.bd

৪৩ বিসিএস সার্কুলার ২০২০

 পিএসসি সূত্রে জানা গেছে ৪৩তম বিসিএসে ১ হাজার ৮১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে বিভিন্ন ক্যাডারের শূন্য পদ অনুযায়ী এ সংখ্যা নির্ধারণ করা হয়েছে। গত কয়েকদিন আগে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে পিএসসির কাছে শূন্য পদের সংখ্যাজানিয়ে ৪৩তম বিসিএসের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের অনুরোধ জানায়।হাতে দুটি বিসিএস। এ অবস্থায় বিভিন্ন ক্যাডারের শূন্য পদের সংখ্যা জানিয়ে ৪৩তম বিসিএস আয়োজনের অনুরোধজানিয়েছে সরকার। বিভিন্ন বিসিএসের ঝামেলা সামলে কবে নাগাদ নতুন বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা যাবে তা জানাতে পারেননি পাবলিক সার্ভিস কমিশনের (পিএসসি) কর্মকর্তারা।পিএসসির চেয়ারম্যান   বলেন, আমরা ৪৩তম বিসিএসের চাহিদা পেয়েছি। হাতের কিছু কাজ শেষে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

৪৩ তম বিসিএস এর জন্য প্রার্থীর বয়সসীমা

ক. মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযােদ্ধাদের পুত্র-কন্যা, প্রতিবন্ধী প্রার্থী এবং বিসিএস (স্বাস্থ্য) ক্যাডারের প্রার্থী ছাড়া অন্যান্য সকল ক্যাডারের প্রার্থীর জন্য বয়স ২১ হতে ৩০ বছর

খ. মুক্তিযােদ্ধা/শহীদ মুক্তিযােদ্ধাদের পুত্র-কন্যা, প্রতিবন্ধী প্রার্থী এবং বিসিএস(স্বাস্থ্য) ক্যাডারের প্রার্থীর জন্য বয়স ২১ হতে ৩২ বছর

গ. বিসিএস (সাধারণ শিক্ষা) ক্যাডারের জন্য শুধু ক্ষুদ্র নৃ-গােষ্ঠী প্রার্থীর বেলায় বয়স ২১ হতে ৩২ বছর । প্রার্থীর বয়স কম বা বেশি হলে আবেদনপত্র গ্রহণযােগ্য হবে না।

৪৩ তম বিসিএস এর শূণ্যপদের সংখ্যা

সূত্র জানায়, ৪৩তম বিসিএসে ১ হাজার ৮১৪ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। নিম্নে এর বিস্তারিত আলোচনা করা হল।৪৩তম বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৮১৪ জন কর্মকর্তা নেওয়া হবে।সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় মোট ১ হাজার ৮১৪ পদের চাহিদা পাঠায়। এতে শিক্ষায় নেওয়া হবে সবচেয়ে বেশি। এখানে পদসংখ্যা ৮৪৩। এ ছাড়া প্রশাসনে ৩০০, পুলিশে ১০০, পররাষ্ট্রে ২৫, অডিটে ৩৫, ট্যাক্সে ১৯, কাস্টমসে ১৪, সমবায়ে ১৯, ডেন্টাল সার্জন ৭৫ জন এবং অন্যান্য ক্যাডারে ৩৮৩ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে।

বিসিএস পরীক্ষা দেবার যোগ্যতা 

আমাদের সকলেরই স্বপ্ন বিসিএস ক্যাডার হবার । কিন্তু অনেকেই জানি না বিসিএস পরীক্ষা দেওয়ার জন্য কি কি যোগ্যতা লাগে । যারা বিসিএস পরীক্ষার আবেদন করা যোগ্যতা সম্পর্কে জানেন না তারা দেখে নিন ।

  • উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর ৪ বছরের অনার্স পাশ।
  • ৩ বছরের পাসকোর্স আবেদন কারীদের জন্য মাস্টার্স লাগবে।
  • শিক্ষা জীবনে একের অধিক ৩য় শ্রেণী থাকা যাবেনা।
  • প্রার্থীকে অবশ্যই বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।
  •  লিঙ্গ নির্বশেষে বাংলাদেশের যে কোন নাগরিক  বিসিএস পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
l

বিসিএস পরীক্ষার ধাপ সমূহ

বিসিএস পরীক্ষা সারা দেশব্যাপী অনুষ্ঠিত সবচেয়ে কঠিনতম পরীক্ষা যা ২৬ টি পদে কর্মী নিয়োগের জন্য পরিচালিত হয়।যা আগে ২৭টি ছিল, কিন্তু ২০১৮ সালে প্রশাসন ক্যাডারের সাথে ইকোনমিক ক্যাডার কে সংযুক্ত করা হয়েছে। সুতরাং এখন ক্যাডার সংখ্যা ২৬টি। একজন বিসিএস ক্যাডার কে পরীক্ষার তিনটি ধাপ পাড়ি দিতে হয়।যেমন-

  1. প্রাথমিক ধাপ (এমসিকিউ)
  2.  দ্বিতীয় ধাপ (লিখিত)
  3.  তৃতীয় ধাপ (ভাইভা)

বিসিএস পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশকাল থেকে চুড়ান্ত ফলাফল লাভ করতে প্রায় ১.৫ থেকে ২ বছর সময় ব্যায় হয়।প্রতি বছর গড়ে ১,৫০,০০০ থেকে ২,২৫,০০০ হাজার প্রার্থী আবেদন করে।

* প্রাথমিক ধাপ (এমসিকিউ):

বিসিএসের প্রথম এমসিকিউ পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে।প্রতি বছর সাধারণত মে অথবা জুন মাসে প্রাথমিক ধাপ এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষার এক মাস আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ও এক/দেড় মাস মাস পর ফলাফল প্রকাশিত হয়।

* দিত্বীয় ধাপ (লিখিত)

বিসিএসের দিত্বীয় ধাপ লিখিত পদ্ধতিতে অনুষ্ঠিত হবে।প্রতি বছর সাধারণত অক্টোবর/নভেম্বর/ডিসেম্বর মাসে প্রাথমিক ধাপ লিখিত পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এ পরীক্ষার এক মাস আগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয় ও ২/৩ মাস মাস পর ফলাফল প্রকাশিত হয়।

* তৃতীয় ধাপ (ভাইভা)

বিসিএসের তৃতীয় ধাপ ভাইভা হবে। লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হওয়ার পর ভাইভা পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ভাইভা পরীক্ষার দেড় থেকে দুই মাস মাস পর চুড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়।

৪৩ তম বিসিএস বিজ্ঞপ্তি ২০২০






বিসিএস প্রিলিমিনারি বা এমসিকিউ পরীক্ষার বিষয়াবলী ও মানবন্টন

বিষয় নম্বর
বাংলা (ভাষা-১৫ ও সাহিত্য ২০) ৩৫
ইংরেজী (ভাষা-১৫ ও সাহিত্য ২০) ৩৫
গণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা (পাটিগণিত-০৩, বীজগণিত-০৬, জ্যামিতি-০৩, পরিসংখ্যান ও অনান্য-০৩ ও মানসিক দক্ষতা-১৫) ৩০
বাংলাদেশ বিষয়াবলী (বাংলাদেশের জাতীয় বিষয়াবলী-০৬, বাংলাদেশের কৃষিজ সম্পদ-০৩, বাংলাদেশের জনসংখ্যা ও আদমশুমারী-০৩, বাংলাদেশের অর্থনীতি-০৩,বাংলাদেশের শিল্প ও বাণিজ্য-০৩, বাংলাদেশের সংবিধান-০৩, বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থা-০৩, বাংলাদেশের সরকার ব্যবস্থা-০৩, বাংলাদেশের জাতীয় অর্জন ও অনান্য-০৩) ৩০
আর্ন্তজাতিক বিষয়াবলী (সাম্প্রতিক ও চলমান ঘটনাপ্রবাহ-০৪, বৈশ্বিক ইতিহাস,আঞ্চলিক ও অার্ন্তজাতিক ব্যাবস্থা ও রাজনীতি-০৪, অার্ন্তজাতিক নিরাপত্তা ও আন্তরাষ্ঠ্রীয় ক্ষমতা সম্পর্ক -০৪, অার্ন্তজাতিক পরিবেশগত ইস্যু ও রাষ্ঠ্রনীতি-০৪, অার্ন্তজাতিক সংগঠন ও বৈশ্বিক অর্থনীতি-০৪) ২০
ভুগোল পরিবেশ ও দুযোগ ব্যবস্থাপনা ১০
বিজ্ঞান (ভৌত বিজ্ঞান-০৫, জীব বিজ্ঞান-০৫ ও আধুনিক বিজ্ঞান-০৫) ১৫
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি (কম্পিউটার-১০ ও তথ্যপ্রযুক্তি-০৫) ১৫
নৈতিকতা মূল্যবোধ ও সুশাসন ১০
মোট ২০০

বিসিএস লিখিত পরীক্ষার বিষয়াবলী ও মানবন্টন

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা,২০১৪ অনুযায়ী ৯টি বাধ্যতামূলক বিষয়ে পরীক্ষা দিতে হবে:

১.(সাধারণ ক্যাডার)

বিষয় নম্বর
বাংলা ( ১ম ও ২য় পত্র) ২০০
ইংরেজী ( ১ম ও ২য় পত্র) ২০০
বাংলাদেশ বিষয়াবলী( ১ম ও ২য় পত্র) ২০০
অার্ন্তজাতিক বিষয়াবলী ১০০
গণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ১০০
সাধারণ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ১০০
মোট ৯০০

২.(প্রফেশনাল ক্যাডার)

বিষয় নম্বর
সাধারণ বাংলা ১০০
ইংরেজী ( ১ম ও ২য় পত্র) ২০০
বাংলাদেশ বিষয়াবলী( ১ম ও ২য় পত্র) ২০০
অার্ন্তজাতিক বিষয়াবলী ১০০
গণিতিক যুক্তি ও মানসিক দক্ষতা ১০০
দুটি কাগজপত্র জন্য পোস্ট সম্পর্কিত বিষয় ২০০
মোট ৯০০

৩.(উভয় ক্যাডার)

যদি কোন আবেদনকারী উভয় ক্যাডারে আবেদন করে তাহলে তাকে ৯টি আবশ্যিক বিষয় সহ ২টি পদ সর্ম্পকিত পরীক্ষায় পরীক্ষা দিতে হয়।

বিসিএস ভাইভা পরীক্ষার মানবন্টন

লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলেই কেবলমাত্র একজন প্রার্থী মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। অন্য দুই ধাপের চেয়ে এ ধাপে পাশের হার খুবই কম। মৌখিক পরীক্ষায় নম্বর হল ২০০।

বিসিএস চুড়ান্ত বাছাই

একজন প্রার্থীকে লিখিত পরীক্ষার ৯০০ নম্বর ও মৌখিক পরীক্ষার সংগৃহীত ২০০ নম্বরের উপর ভিত্তি করে চুড়ান্ত যোগ্যতা নির্ধারণ করা হয়।আগে ৫৫ শতাংশ কোঠা ও ৪৫ শতাংশ মেধার ভিত্তিতে বাছাই করা হত কিন্ত বর্তমানে শতভাগেই মেধার ভিত্তিতে বাছাই করা হয়।পিএসসি যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থীদের নিয়োগের জন্য জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ে বিশেষ সুপারিশ করে।এরপর মন্ত্রনালয় স্বাস্থ্যঅধিদপ্তর কর্তৃক স্বাস্থ্য পরীক্ষা, পুলিশ ভেরিফিকেশন ও এনএসআই ভেরিফিকেশন শেষে তাদের নাম গেজেট আকারে প্রকাশ করে। সাধারণত এ প্রক্রিয়া শেষ হতে ১ থেকে ১.৫ বছর সময় লাগে।

অনলাইনে বিসিএস আবেদন করার প্রক্রিয়া

*** প্রার্থীকে টেলিটক বিডি লিমিটেডের ওয়েব এড্রেস www.bpsc.teletalk.com.bd অথবা বাংলাদেশ সরকারী কর্ম কমিশনের ওয়েব এড্রেস www.bpsc.gov.bd এর মাধ্যমে কমিশন কর্তৃক নির্ধারিত অনলাইন আবেদন পত্র (BPSC Form-1) পূরণ করে অনলাইন রেজিস্ট্রেশন কার্যক্রম ও ফি জমা দান সম্পন্ন করতে হবে।

*** উল্লেখিত ওয়েব সাইট ওপেন করলে ৪১ তম বিসিএস এর Advertisement, অনলাইনে আবেদন পত্র পূরণের বিস্তারিত নির্দেশনা এবং cadre option এর ভিত্তিতে তৈরিকৃত ৩ ক্যাটাগরি পদের জন্য নির্ধারিত Application form (BPSC Form-1)এর রেডিও বাটন দৃশ্যমান হবে। Advertisement এর রেডিও বাটন ক্লিক করলেই ৪১ তম বিসিএস এর বিজ্ঞাপন পাওয়া যাবে ।

*** ক্যাডার চয়েজে এর উপর ভিত্তি করে Application Form (BPSC Form-1 এর ৩টি ক্যাটাগরি রয়েছে। যেমন-

১. Application Form for general cadre

২. Application Form for technical cadre/Professional cadre

৩. Application Form for general and technical/ Professional (both) cadre

*** প্রার্থী শুধু general cadre এর প্রার্থী হতে ইচ্ছুক হলে general cadre এর Application Form এর রেডিও বাটন ক্লিক করলে general cadre এর আবেদন পত্র(BPSC Form-1) দৃশ্যমান হবে। অনুরুপভাবে general and technical/ Professional প্রার্থী হতে ইচ্ছুক হলে ৩য় রেডিও বাটনটি ক্লিক করলে নির্ধারিত both cadre এর জন্য(BPSC Form-1) দৃশ্যমান হবে।কাঙ্খিত (BPSC Form-1) দৃশ্যমান হলে ফরমের প্রতিটি অংশ প্রদত্ত নির্দেশনা অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।(BPSC Form-1)এর ৩ টি অংশ রয়েছে part-1 Personal Information part-2 Educational qualification part-3 Cadre Option. (BPSC Form-1)এর পূরণ সংক্রান্ত নির্দেশনাবলি অংশের বিস্তারিত নির্দেশনা এবং (BPSC Form-1)এর প্রতিটি field এ প্রদত্ত তথ্য /নির্দেশনা অনুসরণ করে (BPSC Form-1)পূরণ করতে হবে।

আবেদন ফি জমা দেয়ার পদ্ধতি

১ম SMS: BCS <space> User ID লিখে send করুন 16222 নম্বরে।

Example: BCS QRNTCBTP and send to 16222.

Reply: Applicant’s Name, Tk – 700 (100 Tk. For Physically Handicapped, Ethnic Minority Group and Third Gender Group Candidates) will be charged as Application Fee.  Your PIN is (8 digit number) 12345678.  To Pay Fee, type BCS <“Space> Yes <Space> PIN and send to 16222.

 ২য় SMS:

BCS <Space> Yes <Space> PIN লিখে send করুন 16222 নম্বরে।

Example: BCS YES 12345678

Reply: Congratulation! Applicant’s Name Payment completed successfully for 41th BCS Examination: User ID is (xXXXXXXX) and Password (XXXXXXXX).

NB: If you lose your password, please type BCS <Space> HELP <Space> SSC Board <Space> SSC Roll <Space> SSC Year and send to 16222

41 তম বিসিএসের সকল আপডেট, বই ও অনান্য লেকচার শীট পেতে আমাদের ফেইজবুক পেজ বা গ্রুপে যোগ দিন।